এইচএসসি প্রস্তুতি : জীববিজ্ঞান প্রথম পত্র
Online Classes
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
কোষ ও এর গঠন
জ্ঞানমূলক
:
কোষবিদ্যা/সাইটোলজি, কোষ মতবাদ, সাইক্লোসিস, প্লাজমোডেসমাটা, একক পর্দা/ইউনিট মেমব্রেন, সাইটোসল, রাইবোসোম, অটোলাইসিস, সেন্ট্রেস্ফিয়ার, ক্লোরোপ্লাস্ট, নিউক্লিয়াস, নিউক্লিওলাস, হেটারোক্রোমাটিন, রেপ্লিকেশন, ট্রান্সক্রিপশন, ট্রান্সলেশন, নিউক্লিওসাইড, জিন, কোডন,
ইনট্রন, সার্বিকৃত কোষ, অক্সিসোম, লাইপোপ্রোটিন, গ্রাইকোক্যালিক্স, গ্রানাম, কোষঝিল্লি, কোষপ্রাচীর।
অনুধাবনমূলক
:
১।
প্রোটোপ্লাজমকে জীবনের ভৌত ভিত্তি বলা হয় কেন?
২।
মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের শক্তিঘর বলা হয় কেন?
৩।
লাইসোসোমকে ‘সুইসাইডাল স্কোয়াড’ বলা হয় কেন?
৪।
নিউক্লিয়াসকে কোষের প্রাণকেন্দ্র বলা হয় কেন?
৫।
ব্যাকটেরিয়াকে আদি কোষ বলার কারণ কী?
৬।
লিউকোপ্লাস্টকে বর্ণহীন অঙ্গাণু বলা হয় কেন?
৭।
কোষতত্ত্ব বলতে কী বোঝো?
৮।
জেনেটিক কোডের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখো।
৯।
বার্তাবহ RNA বলতে কী বোঝো?
১০। DNA-এর জৈবিক তাত্পর্য লেখো।
১১।
উদ্ভিদকোষের প্রধান বৈশিষ্ট্য লেখো।
১২।
পিউরিন ও পাইরিমিডিনের মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখো।
১৩।
নিউক্লিয়াস ও নিউক্লিওলাসের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
১৪।
নিউক্লিক এসিড বলতে কী বোঝো?
১৫। DNA-কে বংশগতির ধারক ও বাহক বলা হয় কেন?
১৬।
দেহকোষ বলতে কী বোঝো?
১৭।
প্রোটিন তৈরির কারখানার গঠন লেখো।
১৮।
ডি-অক্সিরাইবোজ বলতে কী বোঝো?
১৯।
নিউক্লিওটাইড বলতে কী বোঝো?
প্রয়োগ
ও উচ্চতর দক্ষতামূলক :
১। DNA-এর ভৌত ও রাসায়নিক গঠন লেখো।
২। DNA ও RNA-এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
৩। কোষ
ঝিল্লির ফ্লুইড মোজাইক মডেল সম্পর্কে লেখো।
৪।
ক্লোরোপ্লাস্ট ও মাইটোকন্ড্রিয়ার গঠন ও কাজ এবং এদের মধ্যে বিদ্যমান অমিলগুলো
লেখো।
৫।
ক্রোমোজমের ভৌত ও রাসায়নিক গঠন লেখো।
৬।
ট্রান্সক্রিপশন ও ট্রান্সলেশন প্রক্রিয়ার বর্ণনা দাও।
৭। DNA-এর রেপ্লিকেশন প্রক্রিয়ার (অর্ধসংরক্ষণশীল) বর্ণনা দাও।
৮।
আদর্শ উদ্ভিদকোষের চিহ্নিত চিত্র আঁকো।
৯।
সেন্ট্রোমিয়ারের অবস্থান অনুযায়ী ক্রোমোজমের প্রকারভেদ লেখো।
১০।
আদিকোষ ও প্রকৃত কোষের পার্থক্য লেখো।
কোষ
বিভাজন
জ্ঞানমূলক
:
মাইটোসিস, কোষচক্র, ইন্টারফেস, প্রোফেস, মেটাকাইনেসিস, সাইটোকাইনেসিস, সাইন্যাপসিস, কায়াজমা, ক্যারিওকাইনেসিস, টেলোফেস, বাইভ্যালেন্ট/ডায়াড, ক্রসিংওভার, ইন্টারকাইনেসিস, অ্যামাইটোসিস, প্রান্তীয়করণ, মিয়োসিস, সিস্টার ক্রোমাটিড, হোমোলোগাস ক্রোমোসম, বিষুবীয় অঞ্চল।
অনুধাবনমূলক
:
১।
মিয়োসিস বিভাজনকে হ্রাসমূলক বিভাজন বলা হয় কেন?
২।
ইন্টারফেস বলতে কী বোঝো?
৩।
জীবনের ধারাবাহিকতা রক্ষায় মায়োসিসের ভূমিকা লেখো।
৪।
মাইটোসিসের মুখ্য পরিণতি লেখো।
৫।
ক্রসিং ওভারের গুরুত্ব লেখো।
৬।
জীবদেহে জেনেটিক ভেরিয়েশন সংঘটনে মায়োসিসের ভূমিকা লেখো।
৭।
মাইটোসিস কোথায় ঘটে?
৮।
মাইটোসিসের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখো।
৯।
মিয়োসিসের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখো।
১০।
মাইটোসিস অ্যানাফেস এবং মায়োসিস অ্যানাফেস-১-এর মধ্যে পার্থক্য লেখো।
১১।
মাইটোসিস বিভাজনকে সমীকরণিক বিভাজন বলা হয় কেন?
১২। কোষ
বিভাজনের প্রয়োজনীয়তা লেখো।
১৩।
অনিয়ন্ত্রিত মাইটোসিসের ফলাফল লেখো।
১৪।
কোষবিভাজনে সাইটোকাইনেসিসের প্রয়োজন কেন?
প্রয়োগ
ও উচ্চতর দক্ষতামূলক :
১।
মায়োসিস-১-এর প্রোফেস-১-এর উপদশাগুলোর বর্ণনা।
২।
ক্রসিং ওভারের কৌশল ও তাত্পর্য লেখো।
৩।
মাইটোসিস বিভাজনের ধাপগুলো লেখো।
৪।
মাইটোসিস ও মায়োসিস বিভাজনের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
৫।
কোষচক্র সম্পর্কে লেখো।
৬।
মায়োসিস বিভাজনের গুরুত্ব লেখো।
কোষ
রসায়ন
জ্ঞানমূলক
:
কার্বোহাইড্রেট, অ্যামিনো এসিড, প্রোটিন, স্টার্চ, লিপিড, পেপটাইড বন্ড, প্রোসথেটিক গ্রুপ, কো-এনজাইম, অ্যাপোএনজাইম, কো-ফ্যাক্টর, সাবস্ট্রেট, লাইয়েজ
এনজাইম, স্টেরয়েড, ক্রোমোপ্রোটিন, মিউকোপ্রোটিন, গ্লাইকোলিপিড, এনজাইম, রিডিউসিং শর্করা, সক্রিয়ন শক্তি, গ্লাইকোসাইড, ট্রাইগ্লিসারাইড।
অনুধাবনমূলক
:
১।
মানুষ সেলুলোজ হজম করতে পারে না, কিন্তু গবাদি পশু পারে কেন?
২। সব
এনজাইম প্রোটিন কিন্তু সব প্রোটিন এনজাইম নয়—ব্যাখ্যা করো।
৩।
গ্লাইকোজেন বলতে কী বোঝো?
৪।
মলটোজের রাসায়নিক গঠন লেখো।
৫।
একটি µ-D গ্লুকোজের
রিংস্ট্রাকচার দেখাও।
৬।
সুক্রোজ রিডিউসিং সুগার নয় কেন—ব্যাখ্যা করো।
৭।
এনজাইম ও কো-এনজাইমের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
৮।
স্টার্চ ও সেলুলোজের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
৯।
রাইবোজ ও ডি-অক্সিরাইবোজ সুগারের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
১০।
অ্যামাইনো এসিডের বৈশিষ্ট্য ও কাজ লেখো।
১১।
উেসচকের কাজগুলো লেখো।
১২।
অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিড বলতে কী বোঝো?
১৩।
বিজারক শর্করা বলতে কী বোঝো/গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ বিজারক চিনি কেন?
প্রয়োগ
ও উচ্চতর দক্ষতামূলক :
১। গঠন
অণুর ভিত্তিতে কার্বোহাইড্রেটের শ্রেণিবিন্যাস করো।
২।
কাজের ভিত্তিতে এনজাইমের শ্রেণিবিন্যাস করো।
৩।
এনজাইমের ভৌত ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য লেখো।
৪।
লিপিডের বৈশিষ্ট্য ও কাজ লেখো।
৫।
প্রোটিনের বৈশিষ্ট্য ও কাজ লেখো।
অণুজীব
ভাইরাস
(৪.১)
জ্ঞানমূলক
:
ভাইরাস, ভিরিয়ন, ভিরয়েড, প্রিয়ন, নিউক্লিওক্যাপসিড, ক্যাপসোমিয়ার, ফাজ, পেপলোমিয়ার, লিপোভাইরাস, ক্যাপসিড, লাইটিক চক্র, লাইসিস, লাইসোজেনিক চক্র, ইকলিপস কাল, DNA ভাইরাস, ভাইরাস
জিনোম, ডেঙ্গু, প্রোফাজ, রিংস্পট।
অনুধাবনমূলক
:
১। জীব
ও জড় বস্তুর মধ্যে সেতুবন্ধন সৃষ্টিকারী সত্তা বলতে কী বোঝো?
২।
ভাইরাল হেপাটাইটিস প্রতিরোধের উপায় লেখো।
৩।
ক্যাপসিড বলতে কী বোঝো?
৪।
হেমোরেজিক ডেঙ্গুজ্বর বলতে কী বোঝো?
৫।
ভাইরাসকে জড় পদার্থ বলার কারণ ব্যাখ্যা করো।
৬।
ভাইরাসের অপকারী ভূমিকা লেখো।
৭। T2 ব্যাকটেরিওফাজ বলতে কী বোঝো?
৮।
ডেঙ্গু শক সিনড্রোম বলতে কী বোঝো?
৯।
লাইসোজেনিক চক্র বলতে কী বোঝো?
১০।
ভাইরাসকে জীব হিসেবে বিবেচনা করা হয় কেন?
১১।
লাইটিক ও লাইসোজেনিক চক্রের পার্থক্য লেখো।
No comments:
Post a Comment